যারা দুবাইতে অবস্থান করছেন এবং দুবাই বিমানবন্দর হয়ে বাংলাদেশে আসতে চাচ্ছেন কারণ দুবাই বিমানবন্দরে যাত্রীদের তিন থেকে চার ঘণ্টা আগে পৌঁছানোর জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে কি কেন কিভাবে চলুন বিস্তারিত তথ্য গুলো জেনে নেওয়া যাক।






প্রিয় প্রবাসী ভায়েরা এই মুহূর্তে আরব আমিরাতে অবস্থান করছেন এবং যারা দুবাই বিমানবন্দর হয়ে বালাদেশ তথা ঢাকা-চট্টগ্রাম-সিলেটে আসতে চাচ্ছেন,
তাদের কাছে অনুরোধ থাকবে যে আপনারা ফ্লাইটে দিন তিন থেকে চার ঘণ্টা পূর্বে বিমানবন্দরে উপস্থিত থাকুন।






আদেশক্রমে বাংলাদেশ বিমান কর্তৃপক্ষ। উল্লেখ্য যে বিমান বাংলাদেশের দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেশন ম্যানেজার মোঃ জাহিদ বাংলাদেশীদের জন্য অনুরোধ এ জানিয়েছেন।
মোহাম্মদ জাহিদ এর তথ্য অনুযায়ী সাম্প্রতিক সময়ে দুবাই বিমান বন্দরে অনেক যাত্রী ফ্লাইট ছারার দেড় থেকে দুই ঘন্টা পূর্বে আসার কারণে, সঠিক সময়ে বিমান উন্নয়নের বিঘ্ন ঘটছে। আরো জানতে ক্লিক করুন






আরো পড়ুনঃ জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানোর পর থেকেই লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে সব ধরনের নিত্যপণ্যের দাম। একইসঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে শাক-সবজি ও মাছ-মাংস-ডিমের দামও।






এবার বাড়ানো হলো চালের দাম। এক সপ্তাহের ব্যবধানে প্রকারভেদে চালের দাম কেজি প্রতি ৫ টাকা থেকে ১৫ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। মোটা চালের দাম বেড়েছে ৫ থেকে ৬ টাকা, আর চিকন চালের দাম বেড়েছে ১৫ টাকা পর্যন্ত। দাম বৃদ্ধির কারণ হিসেবে ব্যবসায়ীরা বলছেন,
জ্বালানি তেলের দাম বাড়ার কারণে পরিবহন খরচ বেড়ে গেছে। ফলে বাধ্য হয়ে চালের দাম বাড়াতে হয়েছে। খুচরা ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করেছেন- মিলাররাই চাল মজুদ করে সংকট সৃষ্টি করছেন। আর তাতেই দাম বাড়ছে।






এদিকে গণপরিবহনের ভাড়া বৃদ্ধির পর সব ধরনের নিত্যপণ্যের বৃদ্ধির ফলে সাধারণ মানুষের ঘাড়ে খরচের বাড়তি বোঝা চেপেছে। এতে চরমভাবে বিপাকে পড়েছেন নিম্ন ও মধ্যআয়ের মানুষ। শনিবার রাজধানীর খুচরা বাজারে সবচেয়ে মোটা চাল বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৫২ টাকা কেজিতে।
আর মাঝারি মানের মোটা পাইজাম কিংবা স্বর্ণা চাল বিক্রি হচ্ছে ৫৭ থেকে ৫৮ টাকা কেজিতে। জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধির আগের দিনও এই চাল বিক্রি হয়েছে ৪৬-৪৮ টাকা ও ৫২ টাকা কেজিতে। বিআর ২৮ ও ২৯ জাতীয় চাল বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৬২ টাকা কেজিতে।






মিনিকেট ৭০ থেকে ৭৪ এবং নাজিরশাইল ৭৫ থেকে ৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। অথচ এক সপ্তাহ আগেও বিআর-২৮ জাতীয় চাল ৫২ থেকে ৫৫ টাকা, মিনিকেট চাল বিক্রি হয়েছিল ৬৮ থেকে ৭২ এবং
নাজিরশাইল ৭০ থেকে ৮৫ টাকায় বিক্রি হয়েছিল। এসব চালের দাম কেজিতে বেড়েছে ১৫ টাকা করে। এ ছাড়া সব ধরনের পোলাও চালের দাম বেড়েছে কেজিতে ১০ থেকে ২০ টাকা।